Welcome to Safety Sata. Need help? Call Us

একাধিক সমস্যার অব্যর্থ দাওয়াই!

গুজবেরি গ্রীষ্মের ছোট সুস্বাদু ফল। এটি উত্তর আফ্রিকা, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং এশিয়া জুড়ে বন্য বৃদ্ধি পায়। গুজবেরি ঋতু প্রধানত মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত শুরু হয়। যাইহোক, তারা জুলাই মাসে সবচেয়ে ভাল পাকে। গোল্ডেনবেরি নামে পরিচিত কেপ গুজবেরি, কিউইফ্রুট নামে পরিচিত চীনা গুজবেরি এবং আমলা নামে পরিচিত ভারতীয় গুজবেরি কয়েকটি জাত। এরা পাঁচ ফুট উঁচু

নানান রোগের পথ্য হিসেবে কুসুম চায়ের জুড়ি নেই

কুসুম ফুল একটি বর্ষজীবি উদ্ভিদ। লম্বায় এটি ১-৩ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। কমলা-হলুদ রংয়ের ফুলগুলি প্রায় ১ থেকে ১.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। কুসুম ফুলের ইংরেজি নাম Safflower, False Saffron ইত্যাদি। কুসুম ফুল গ্রীষ্মে ফোটে। এরা পরিত্যক্ত মাঠ কিংবা ঘাসবনে আপনা আপনিই জন্মে। তাছাড়া কুসুম ফুল নদীর তীরে, পাহাড়ের ঢালে, কৃষিজমিতে, বসতবাড়িতে এমনকি টবেও লাগানো যায়।

রোজেল বা মেস্তা চা এখন চা -প্রেমী মানুষের কাছে একটি জনপ্রিয়তার নাম।

রোজেল বা মেস্তা গুল্মজাতীয় উদ্ভিদটির আদি ভূমি পশ্চিম আফ্রিকা বলে মনে করা হয়। জবা ফুলের সমগোত্রীয় এই গাছের আঁশ থেকে একসময় কাপড় তৈরির সুতা উৎপন্ন করা হতো। এ ছাড়া পাটের বিকল্প হিসেবেও এটি চাষ করা হতো আমাদের দেশে। মেস্তাশাক এখনো খাওয়া হয়। আবার কোনো কোনো অঞ্চলে এর ফুল পানিতে ফুটিয়ে পানের প্রচলন ছিল। পরবর্তী সময়ে

গোটুকোলা বা থানকুনি আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ভেষজ মহাওষুধ

গোটু কোলা বা থান কুনিপাতা চায়ের উপকারী দিক সুস্থ থাকার জন্য আধুনিক ওষুধ ও চিকিৎসার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল না হয়ে চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক উপায় বেছে নিতে। অনেক ভেষজ রয়েছে যেগুলো নানাভাবে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। তার মধ্যে একটি হলো থানকুনি পাতা। হালকা তেতো স্বাদের হয়। থানকুনি একটি বহুবর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ পুকুর এবং জলাভূমির পাশে

পুষ্টিগুণের ভান্ডার বেলের  চা

বেলকে আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি তবে বেলের  চা হিসেবে খাওয়া একটি উল্লেখ যোগ্য প্রদ্ধতি। আজকে আমরা বেল চায়ের উপকারী দিক গুলো আলোচনা করবো 1.শরীরকে পুষ্ট করে, শরীরের ভারসাম্য সামঞ্জস্য করে। 2. বেলের চায়ের উপাদান কিডনি সুস্থ রাখে। 3.অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে ডায়রিয়া এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।  4. বেল  চা

মস্তিষ্কের পুষ্টিকর ভিটামিন

ক্যালকোপাকে মস্তিষ্কের পুষ্টিকর ভিটামিন কেন বলা হয় এই সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করবো:- 1.হাড়কে পুষ্ট করে, শৈশবে উচ্চতা বাড়ায়। বয়স্কদের হাড়ের ভর বাড়াতে সাহায্য করে। 2. মস্তিষ্কের সিস্টেম শেখার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে। ডিমেনশিয়াকে ধীর করে দেয় 3.চোখের সিস্টেম অপটিক স্নায়ু, ঝাপসা দৃষ্টি, ছানি, গ্লুকোমা যত্ন নিতে সাহায্য করে 4.ইমিউন সিস্টেম শিশুরা প্রায়ই অসুস্থ হয়